রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বান্দরবানে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ষষ্ঠ পর্যায়ের কর্মশালা অনুষ্ঠিত ২৫ বছর বয়সে ইতিহাস মৈথিলী ঠাকুরের দাপটপূর্ণ জয় নোয়াখালীর সুবর্ণচরে প্রকাশ্যে হিন্দু যুবক হত্যা ১৩৩ বছরের ঐতিহ্যে রাঙা শারদীয় উৎসব: রাউজানের উত্তর গুজরা সেনবাড়ির দুর্গাপূজা চট্টগ্রামে শারদীয় পূজায় ‘আমাদেরই বসুন্ধরা’ থিমে নজর কাড়ছে এনায়েতপুর ব্রজধাম আরব আমিরাতে শুভ মহালয়া অনুষ্ঠান উদযাপন রাঙামাটিতে রাবিপ্রবি সনাতন বিদ্যার্থী সংসদের বিদ্যার্থী বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ অনুষ্ঠিত দুর্গাপূজার আধ্যাত্মিক তাৎপর্য ও সমাজকল্যাণে মহাশক্তির আহ্বান—প্রদীপ কুমার সাহা হান্ডিয়াল শ্রী শ্রী জগন্নাথধামের সেবাইত হৃদয় চৈতন্য গোস্বামী আর নেই London Correspondent for Sanatan TV

বান্দরবানে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ষষ্ঠ পর্যায়ের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

Spread the love

 

সনাতন টিভি ডেস্ক:
টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ঠ ও নৈতিক শিক্ষার প্রসারে “মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা” শীর্ষক বান্দরবান জেলা কর্মশালা-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গত ১২ নভেম্বর (বুধবার) বান্দরবান পার্বত্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবু তালেব।

মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম, বান্দরবান জেলার ইনচার্জ মুহিত মোল্লা কর্মশালাটি সঞ্চালনা করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের পরিচালক নিত্য প্রকাশ বিশ্বাস।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফরহাদ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি দীপক কুমার পালিত ও পরিমল কান্তি শীল, এবং খুলনা জেলার সহকারী প্রকল্প পরিচালক প্রিয়াঙ্কা সিকদার।

কর্মশালায় জেলার ২২টি শিক্ষা কেন্দ্রের ২২ জন কেন্দ্র শিক্ষক, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অতিথিবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন,

“মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শুধু ধর্মীয় শিক্ষার পরিপূরক নয়, এটি সমাজে নৈতিক মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও মানবিকতার চর্চাকে আরও দৃঢ় করে।”

 

এই কর্মশালার মাধ্যমে ভবিষ্যতে পার্বত্য অঞ্চলে মন্দিরভিত্তিক শিক্ষার প্রসার ও মানোন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আয়োজক ও অতিথিরা।



আমাদের ফেসবুক পেইজ