মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিবেকানন্দ স্টাডি এন্ড ফিলানথ্রপিক সেন্টার অব নিউইয়র্ক’র উদ্যোগে শীত বস্ত্র বিতরণ আরব -আফ্রিকা সৎসঙ্গের উদ্যোগ ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বনভোজন মহোৎসব ২০২৫ উদযাপন ইডেন কলেজের হিন্দু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার জমকালো আয়োজনে বন্ধুত্বের ‘মিলনমেলা’ গ্রুপের ২য় বর্ষপূর্তি উদযাপন রাঙামাটি তবলছড়ি শ্রী শ্রী রক্ষাকালী মন্দির পরিদর্শনে নেপালের রাষ্ট্রদূত কাপ্তাই উপজেলায় শ্রীমদ্ভাগবত সংঘের ৯তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ও কমিটি গঠন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মকর সংক্রান্তির আরেকটি লোকউৎসব টুসু পুজা রাঙামাটিতে সংখ্যালঘুদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানালেন ডাঃ সুমিত রায় চৌধুরী দুর্গাপূজা উপলক্ষে সনাতন সমাজ কল্যাণ পরিষদের বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা প্রদান

রাজধানী মতিঝিলে ২০০ কোটি টাকা মূল্যের দেবোত্তর সম্পত্তি উদ্ধার এবং ঐ জায়গায় তৈরি করা হবে মন্দির

Spread the love

 

দীর্ঘদিন বেদখল হয়ে থাকা
রাজধানীর মতিঝিলের সার্কুলার রোডে ২০০ কোটি টাকা মূল্যের দেবোত্তর সম্পত্তি উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। শনিবার (১৩ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে এ উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। নির্মাণাধীন এই ভবন ভেঙে এখানে নতুন মন্দির তৈরি করা হবে।

সনাতন ধর্ম মতে, দেব/দেবীর জন্য উৎসর্গ করা সম্পদকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে। এটি কেউ ব্যক্তিগতভাবে ভোগ করতে পারবেন না।

মন্দির কমিটি জানায়, দীর্ঘদিন এই জায়গাটি প্রভাবশালী একটি মহল দখল করে রেখেছে। পরে সরকার ও জেলা প্রশাসন বরাবর আবেদন করা হয়। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অবৈধ এই স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলছে।

জানা যায়, নির্মাণাধীন এই ভবন ভেঙে এখানে নতুন মন্দির তৈরি করা হবে। কিছুদিন আগে এখানে আনসার ক্যাম্প ছিল। সেটি সরানোর পর প্রভাবশালী একটি মহল ক্রয়সূত্রে মালিকের ভুয়া কাগজ দেখিয়ে জায়গাটি দখল করে। পরে বিষয়টি মন্দির কমিটির নজরে এলে আবেদন করা হয়। তদন্তে বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় এই উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে।

হিন্দু ধর্ম কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এই ৩৬ শতাংশ জায়গা অবৈধ দখলদারদের হাতে ছিল। আমরা জেলা প্রশাসকের কাছে আমাদের সম্পত্তি ফিরে পাওয়ার জন্য আবেদন করি। পরে তিনি এসিল্যান্ডের মাধ্যমে তদন্ত করেছেন যে এটি দেবোত্তর সম্পত্তি কি না। তদন্ত শেষে সত্যতা পাওয়ায় তারা এটি হিন্দু ধর্ম কল্যাণ ট্রাস্টকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেন। আমরা এখানে একটি মন্দির নির্মাণ করব। আগেও এখানে মন্দির ছিল।এমনি জানান হিন্দু ধর্মীয় কল্যান ট্টাস্ট।



আমাদের ফেসবুক পেইজ